হৃৎপিন্ডের ধমনীর গায়ে চর্বি ও অন্যান্য স্নেহ পদার্থ জমে ধমনীর ভিতরের গাত্র সরু হয়ে যায়। ফলে রক্ত চলাচল, অক্সিজেন সরবরাহ প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাধাপ্রাপ্ত হয়। এতে হৃৎপিন্ড দুর্বল হয়ে পড়ে, হৃৎপেশি নষ্ট হয়- এমন কি রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।
এজন্য যারা ইতিমধ্যে রোগী হয়ে গেছেন, তাদের খাবার-দাবারে নিম্নরূপ সাবধানতা অবলম্বন করা ভালো।
সকালের নাস্তা:
সকালের নাস্তা হিসাবে একজন হৃদরোগী খোবেন , আটার রুটি ২টি , ডালের কারি ১/৩ কাপ, সবজি হাফ কাপ এবং চা।
১০টা - ১:৩০ মি. :
এই সময়টাতে ননীতোলা দুধ ও ১টা টোস্ট খাইতে পারলে ভালো।
দুপুরের খাবার:
দুপুরের খাবারে খেতে হবে, নরম ভাত, সবজি আড়াই কাপ, তরকারি ১ কাপ, মাছের ঝোল (কম মসলাযুক্ত) এবং মুরগি - ৬০ গ্রাম।
বিকালের নাস্তা:
বিকালের নাস্তায় চা, মুড়ি, খই এ জাতীয় হালকা খাবার খেতে হবে।
রাতের খাবার:
রাতের খাবারে খেতে হবে মুরগির তরকারি, নিরামিষ, ২-৩ টি রুটি অথবা ভাত-২কাপ।
একজন হৃদরোগী কোন অবস্থায় রেডমিট বা তেল - চর্বিযুক্ত মাংস এবং ফাস্টফুড খাওয়া উচিৎ নয়।
0 Comments